জীবন
তরী
অনাড়ি
নাবিক : আব্দুস সালাম হুসাইন আলী
০১. জীবন তরীঃ
বৈচিত্রময়
বহুরূপী ও বহুমূখী নশ্বর এই পৃথিবীর অজানা, অচেনা এবং অনাড়ি নাবিকের গন্তব্যহীন যাত্রাপথে পালতুলে
চালাচ্ছে জীবন তরীঃ
সকলের
জীবন তরী এক ও অভিন্ন নয়, কারো
জীবন তরী হয়তোবা স্রোতের সাথে তাল মিলিয়ে যায়, সাথে থাকে হীমশীতল ঠান্ডা দখিনা মলয় হাওয়া,
তাই পাল তুলে অনাবিল শান্তিতে পাড়ি দেয়
সুখময় জীবনে।
আর কারো কারো
তরী হয়তোবা তার পুরো উল্টো। বাতাসের মুখোমুখী হাওয়ার দিকে জোয়ারের সাথে রীতিমত
যুদ্ধ করে অতিকষ্টে সন্তর্পনে তীক্ষ্মতার সাথে ইঞ্চি ইঞ্চি করে সামনে এগিয়ে যেতে
হয়। যাতে করে তার হাতে ফোঁসকা পড়ে ফেঁটে বেড়িয়ে আসে রক্ত এবং
বিরামহীন ক্লান্তিতে শরীর ঘামে ভিজে হয় জবজব।
হ্যাঁ,
তবুও কারো জীবন তরী থেমে নেই, চলছে, চলবে। নশ্বর এই পৃথিবী বড়ই বৈচত্রিময় বহুরূপী ও বহুমূখী। অজানা,
অচেনা নাবিকরা গন্তব্যহীনের দিকে
দৃষ্টিনিবদ্ধিত অনাড়ি নাবিকের।
০২. জীবন তরীঃ
আজিকের আকাশে তারা বিহীন চাঁদ একা ধুসর অন্ধকারে পৃথীবিটা পড়েছে ঢাকা। খুজেফিরী দিনগুলি তিমির রাত্রে একা বসা আপনকে
আপন ভেবেই ছিল সব ভরসা। ভেসেগেছে স্রতের মত আপনজন ছিল যত দুর গগনে চোখের অন্তরালে আছি ভাল কত। ভুলিনায় কিছু,অন্ধকারই ছুটে আসে পিছু জীবনের ছিল যত গুনোগান হারিয়েছি কিছু। নাই কিছু নাই,তায়তো মনে হয়,হরিয়েছি সব সব কিছু আছে জীবনের পিছে,ভালবাসার রব। আকাশের নিলীমায় মিশে
গেছে সবই,জেগেছে তাঁরা ইর্ষায় ভুলে বিবাদের ঘন বর্ষায় মিলেছে যারা। রক্তের বাধন ভায়ের মতন কেও কি আছে ভুবনে? সেও তো গেছে ভুলে,বিগত দিন চাপা দিয়েছি মনে। কষ্টেরবুকে ধামাচাপা দিয়ে চলেছি কত,দিন,মাস,বছর মৃত্যুর সাথে পঞ্জালড়ে কেটেছে কত প্রহর। পয়নি কাছে সবই তো মিছে এ ধুলির ধারায় যত ছিল
আপন সবায়তো জ্ঞাপন সার্থপরতায়। এতেই তো সবায় খুশি,আমি বিধির দোষে দুষী অথৈয় ভাবনায় কাটে নীশি
তবুও করিনি তুষী। জীবনে ভূল হয়েছে যত,শিক্ষা পেয়েছি তত বুকফাটা আর্তনাদে গুমরে কেদেছি কত। তবুও তলিয়ে যায়নাই জীবনের জয় ভেরী একবুক আশা
নিয়ে উত্তাল সমুদ্রে ছেড়েছি তরী।
০৩. জীবন তরীঃ
পূব দিগন্তে উঠছে রবি
নিশ্চুপ নিরালায়
ধরার বুকে হিম কুয়াশা
সূর্য দেখা দায়।
সূর্য বুঝি রাগ করেছে
উঠছেনা যে হেসে
সূয্যি মামা আলো দিতো
ধরার বুকে এসে।
সুর্যি মামা কেন যে আজ
রাখছে মুখটি চুপ
কেন তিনি দিচ্ছে যে আজ
ধূম্রের মাঝে ডুব।
জীবিকারই তটে যাচ্ছে ছুটে
মাঝি মাল্লার দল,
ছুটছে তরী ভুলেছে দাঁড়
নিশ্চুপ তরীর তল।
ছুটতে ছুটতে গেছে চলে
মাঝ সমুদ্রুর,
কেমনে যে আসবে ফিরে
ডাঙ্গা বহুদুর।
এমনই সবে ঘুরছে ভবে
জীবিকারই তটে হায়,
কেওবা আবার পথ যে ভুলে
আঁধারে চলে যায়।
কেওবা আবার ফিরে আসে
ধরে তব হাল,
কেওবা আবার ডুবে মরে
সমুদ্রের ঐ তল।
নিশ্চুপ নিরালায়
ধরার বুকে হিম কুয়াশা
সূর্য দেখা দায়।
সূর্য বুঝি রাগ করেছে
উঠছেনা যে হেসে
সূয্যি মামা আলো দিতো
ধরার বুকে এসে।
সুর্যি মামা কেন যে আজ
রাখছে মুখটি চুপ
কেন তিনি দিচ্ছে যে আজ
ধূম্রের মাঝে ডুব।
জীবিকারই তটে যাচ্ছে ছুটে
মাঝি মাল্লার দল,
ছুটছে তরী ভুলেছে দাঁড়
নিশ্চুপ তরীর তল।
ছুটতে ছুটতে গেছে চলে
মাঝ সমুদ্রুর,
কেমনে যে আসবে ফিরে
ডাঙ্গা বহুদুর।
এমনই সবে ঘুরছে ভবে
জীবিকারই তটে হায়,
কেওবা আবার পথ যে ভুলে
আঁধারে চলে যায়।
কেওবা আবার ফিরে আসে
ধরে তব হাল,
কেওবা আবার ডুবে মরে
সমুদ্রের ঐ তল।
০৪. জীবন তরী
জীবন নামক এই তরীটি
চলছে ঢেউয়ের তালে
চলার গতি যায়গো বেড়ে
সুখের জোয়ার পেলে।
দুঃখের ভাটি আসলে পরে
চলে অতি ধীরে
সুখ দুঃখের মাঝেরে ভাই
গতি নির্ভর করে।
ধীরে জোঁরে চলে তরী
তবু ইচ্ছে নাহি টুটে,
অজানা কোন দ্বীপেরর আসায়
যাচ্ছে কেবল ছুটে।
কোনো ক্ষণে এই তরীকে
থামতে যদি বলে,
জীবন তরী বেজায় ব্যাস্ত
চলে আপন তালে।
কোথায় তরী ফেলবে নোঙ্গর
থামার কোথায় শেষ,
সেটাও তরী জানে না তবু
চলছে দেখ বেশ।
চলছে ঢেউয়ের তালে
চলার গতি যায়গো বেড়ে
সুখের জোয়ার পেলে।
দুঃখের ভাটি আসলে পরে
চলে অতি ধীরে
সুখ দুঃখের মাঝেরে ভাই
গতি নির্ভর করে।
ধীরে জোঁরে চলে তরী
তবু ইচ্ছে নাহি টুটে,
অজানা কোন দ্বীপেরর আসায়
যাচ্ছে কেবল ছুটে।
কোনো ক্ষণে এই তরীকে
থামতে যদি বলে,
জীবন তরী বেজায় ব্যাস্ত
চলে আপন তালে।
কোথায় তরী ফেলবে নোঙ্গর
থামার কোথায় শেষ,
সেটাও তরী জানে না তবু
চলছে দেখ বেশ।
জুম‘আ
বার ; ১৫ মুহাররাম ১৪৩৯ হিজরী শতাব্দ, ০৬ অক্টোবর ২০১৭ খ্রীষ্টাব্দ, ২১ আশ্বিন ১৪২৪ বঙ্গাব্দ।
Excellent & Beautiful.
ReplyDeleteBorgata Hotel Casino & Spa - Mapyro
ReplyDeleteGet directions, reviews and 토토사이트 information for Borgata Hotel 경상북도 출장마사지 Casino & Spa in Atlantic City, 안성 출장마사지 NJ. Borgata Hotel Casino & Spa, 1 Borgata Way, 수원 출장마사지 Atlantic 안양 출장샵 City,