বিসমিল্লাহির
রাহমানির রাহীম
আনুগত্য, বায়’আত সম্পর্কে আয়াত ও হাদীস এবং মহাবিশ্বের মহাবিশ্বয় আল-কুরআনঃ
আনুগত্য, বায়’আত সম্পর্কে আয়াত ও হাদীস এবং মহাবিশ্বের মহাবিশ্বয় আল-কুরআনঃ
আব্দুস সালাম হুসাইন
আলী
ক. আল্লাহ ও রাসূল (সাঃ)-এর
আনুগত্য করা :
﴿وَأَطِيعُوا اللهَ وَالرَّسُولَ لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ﴾
‘আর তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহ্ ও রাসূলের, যাতে তোমাদের উপর রহম করা হয়’। [সূরা আল-ইমরান : ১৩২]।
খ. কৃতকার্যতার জন্য আল্লাহ ও
রাসূল (সাঃ)-এর আনুগত্য করা :
﴿وَمَنْ يُطِعِ اللهَ وَرَسُولَهُ وَيَخْشَ اللهَ وَيَتَّقْهِ فَأُولَئِكَ هُمُ الْفَائِزُونَ﴾
‘যারা আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করে, আল্লাহকে ভয় করে
ও তাঁর শাস্তি থেকে বেঁচে থাকে তারাই কৃতকার্য’। [সূরা নূর : ৫২]।
গ. নিজেদের কর্ম বিনষ্ট না করে আল্লাহ
ও রাসূল (সাঃ)-এর আনুগত্য করা :
﴿يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آَمَنُوا أَطِيعُوا اللهَ وَأَطِيعُوا الرَّسُولَ وَلَا تُبْطِلُوا أَعْمَالَكُمْ﴾
‘হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর, রসূলের (সা:) আনুগত্য কর এবং নিজেদের কর্ম বিনষ্ট করো না’। [সূরা মুহাম্মাদ : ৩৩]।
ঘ. আল্লাহ ও রাসূল (সাঃ)-এর
আনুগত্যের পুরস্কার :
﴿تِلْكَ حُدُودُ اللهِ وَمَنْ يُطِعِ اللهَ وَرَسُولَهُ يُدْخِلْهُ جَنَّاتٍ تَجْرِي مِنْ تَحْتِهَا الْأَنْهَارُ خَالِدِينَ فِيهَا وَذَلِكَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ﴾
‘এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে কেউ আল্লাহ
ও রাসূলের আদেশমত চলে, তিনি তাকে জান্নাত সমূহে প্রবেশ
করাবেন। যেগুলোর তলদেশ দিয়ে স্রোতস্মিনী প্রবাহিত হবে। তারা সেখানে
চিরকাল থাকবে। এ হল বিরাট সাফল্য’। [সূরা নিসা : ১৩]।
ঙ. আল্লাহ ও রাসূল (সাঃ) এবং
শাসকদের আনুগত্য :
﴿يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آَمَنُوا أَطِيعُوا اللهَ وَأَطِيعُوا الرَّسُولَ وَأُولِي الْأَمْرِ مِنْكُمْ فَإِنْ تَنَازَعْتُمْ فِي شَيْءٍ فَرُدُّوهُ إِلَى اللهِ وَالرَّسُولِ إِنْ كُنْتُمْ تُؤْمِنُونَ بِاللهِ وَالْيَوْمِ الْآَخِرِ ذَلِكَ خَيْرٌ وَأَحْسَنُ تَأْوِيلًا﴾
‘হে ঈমানদারগণ!
আল্লাহর নির্দেশ মান্য কর, নির্দেশ মান্য কর রাসূলের এবং
তোমাদের মধ্যে যারা বিচারক তাদের। তারপর যদি তোমরা কোন
বিষয়ে বিবাদে প্রবৃত্ত হয়ে পড়, তাহলে তা আল্লাহ্ ও
তাঁর রাসূলের প্রতি প্রত্যর্পণ কর যদি তোমরা আল্লাহ্ ও কেয়ামত দিবসের উপর বিশ্বাসী
হয়ে থাক। আর এটাই কল্যাণকর এবং পরিণতির দিক দিয়ে উত্তম’। [সূরা নিসা : ৫৯]।
০২. আনুগত্য সম্পর্কে হাদীসঃ
ক. একাকী জীবন-যাপনের ভয়াবহতা :
عَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ قَالَ سَمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ ﷺ يَقُوْلُ مَنْ خَرَجَ مِنَ الطَّاعَةِ وَفَارَقَ الْجَمَاعَةَ فَمَاتَ مَاتَ مَيْتَةً جَاهِلِيَّةً
আবু হুরাইরা (রাযি.)
থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন আমি রাসূল (সাঃ) কে বলতে শুনেছি। রাসূল (সাঃ) বলেছেন : যে ব্যক্তি আনুগত্যের গন্ডি থেকে বের হয়ে যায় এবং জামা’য়াত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, অতঃপর মৃত্যুবরণ করে, তার মৃত্যু হয় জাহিলিয়্যাতের মৃত্যু। [সহিহ বুখারী ৭০৫৪, সহীহ
মুসলিম ১৮৪৮]।
খ. রাসূল (সাঃ) ও আমীরের আনুগত্য
আল্লাহ তা‘আলারই আনুগত্য :
عَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ أَنَّهُ سَمِعَ رَسُولَ اللهَ ﷺ يَقُولُ : مَنْ أَطَاعَنِي فَقَدْ أَطَاعَ اللهَ، وَمَنْ عَصَانِي فَقَدْ عَصَى اللهَ، وَمَنْ يُطِعِ الأَمِيرَ فَقَدْ أَطَاعَنِي، وَمَنْ يَعْصِ الأَمِيرَ فَقَدْ عَصَانِيْ
আবু হুরাইরা (রাযি.)
থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন আমি রাসূল (সাঃ) কে বলতে শুনেছি। রাসূল (সাঃ) বলেছেন : যে ব্যক্তি আমার আনুগত্য করল সে আল্লাহ তা’আলারই আনুগত্য করল, আর যে ব্যক্তি আমার অবাধ্য হলো সে ব্যক্তি আল্লাহ তা’আলারই অবাধ্য হলো। আর যে ব্যক্তি আমীরের
আনুগত্য করল সে আমীরের অবাধ্য হলো সে আমারই অবাধ্য হলো। [সহীহ বুখারী ২৯৫৫, সহিহ মুসলিম ১৮৩৫]।
০৩. বায়‘আত সম্পর্কে আয়াত সমূহঃ
ক. রাসূল (সাঃ)-এর বায়‘আত গ্রহণ
করা আল্লাহর বায়‘আতের সমতূল্য :
﴿إِنَّ الَّذِينَ يُبَايِعُونَكَ إِنَّمَا يُبَايِعُونَ اللهَ يَدُ اللهِ فَوْقَ أَيْدِيهِمْ فَمَنْ نَكَثَ فَإِنَّمَا يَنْكُثُ عَلَى نَفْسِهِ وَمَنْ أَوْفَى بِمَا عَاهَدَ عَلَيْهُ اللهَ فَسَيُؤْتِيهِ أَجْرًا عَظِيمًا﴾
অর্থ : ‘যারা আপনার বায়‘আত গ্রহণ করে তারা তো আল্লাহ্ তা’আলারই বায়‘আত গ্রহণ করে। আল্লাহর হাত তাদের হাতের উপর। সুতরাং যে ওটা ভঙ্গ
করে ওটা ভঙ্গ করবার পরিণাম তারই উপর বর্তাবে এবং যে আল্লাহর সাথে অঙ্গীকার পূর্ণ
করে তিনি তাকে মহা প্রতিদান দিবেন’। [সূরা আল-ফাতাহ্ :
১০]
খ. রাসূল (সাঃ)-এর নিকট বৃক্ষতলে বায়‘আত
গ্রহণ প্রসঙ্গে :
﴿لَقَدْ رَضِيَ اللهُ عَنِ الْمُؤْمِنِينَ إِذْ يُبَايِعُونَكَ تَحْتَ الشَّجَرَةِ فَعَلِمَ مَا فِي قُلُوبِهِمْ فَأَنْزَلَ السَّكِينَةَ عَلَيْهِمْ وَأَثَابَهُمْ فَتْحًا قَرِيبًا﴾
অর্থ : ‘আল্লাহ্ তা’আলা মু’মিনদের প্রতি
সন্তুষ্ট হয়েছেন যখন তারা বৃক্ষতলে আপনার নিকট বায়‘আত গ্রহণ করেছে, তিনি তাদের অন্তরে যা ছিল তা অবগত
হলেন তাই তাদেরকে তিনি দান করলেন প্রশান্তি এবং তাদেরকে বিনিময় দিলেন আসন্ন বিজয়’। [সূরা আল-ফাতাহ্ : ১৮]।
গ. আল্লাহ তা‘আলা মু‘মিনদের থেকে
জান ও মালের বিনিময়ে জান্নাত বিক্রি করেছেন :
﴿إِنَّ اللهَ اشْتَرَى مِنَ الْمُؤْمِنِينَ أَنْفُسَهُمْ وَأَمْوَالَهُمْ بِأَنَّ لَهُمُ الْجَنَّةَ يُقَاتِلُونَ فِي سَبِيلِ اللهِ فَيَقْتُلُونَ وَيُقْتَلُونَ وَعْدًا عَلَيْهِ حَقًّا فِي التَّوْرَاةِ وَالْإِنْجِيلِ وَالْقُرْآَنِ وَمَنْ أَوْفَى بِعَهْدِهِ مِنَ اللهِ فَاسْتَبْشِرُوا بِبَيْعِكُمُ الَّذِي بَايَعْتُمْ بِهِ وَذَلِكَ هُوَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ﴾
‘প্রকৃত ব্যাপার এই যে, আল্লাহ মুমিনদের থেকে তাদের জান ও মাল জান্নাতের বিনিময়ে
কিনে নিয়েছেন। তারা আল্লাহর পথে লড়াই করে এবং মারে ও মরে । তাদের প্রতি তাওরাত, ইঞ্জিল ও কুরআনে (জান্নাতের ওয়াদা) আল্লাহর জিম্মায় একটি
পাকাপোক্ত ওয়াদা বিশেষ। আর আল্লাহর চাইতে বেশী ওয়াদা পূরণকারী আর কে আছে ? কাজেই তোমরা আল্লাহর
সাথে যে, কেনা বেছা করছো সে জন্য আনন্দ করো। এটিই সবচেয়ে বড় সাফল্য’। [সূরা তাওবাহ : ১১১]।
ঘ. সফল মু‘মিনদের জন্য সুখবর :
﴿التَّائِبُونَ الْعَابِدُونَ الْحَامِدُونَ السَّائِحُونَ الرَّاكِعُونَ السَّاجِدُونَ الْآَمِرُونَ بِالْمَعْرُوفِ وَالنَّاهُونَ عَنِ الْمُنْكَرِ وَالْحَافِظُونَ لِحُدُودِ اللَّهِ وَبَشِّرِ الْمُؤْمِنِينَ﴾
‘আল্লাহর দিকে বার বার
প্রত্যাগমনকারী, তার ইবাদত কারী,তার প্রশংসা বাণী উচ্চারণ কারী, তার সামনে রুকুকারী ও সেজদাকারী, সৎ কাজের আদেশ কারী, অসৎ কাজ থেকে বিরতকারী এবং আল্লাহর সীমা সংরক্ষণকারী (সেই সব মুমিন হয়ে থাকে
যারা আল্লাহর সাথে কেনা বেচার সওদা করে)। আর হে নবী! এ
মুমিনদেরকে সুখবর দাও!’ [সূরা তাওবাহ :
১১১]।
ঙ. হে নবী! নারীগণ
যখন আপনার কাছে বায়‘আত গ্রহণরে জন্য আসে . . . .
﴿يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ إِذَا جَاءَكَ الْمُؤْمِنَاتُ يُبَايِعْنَكَ عَلٰى أَنْ لَا يُشْرِكْنَ بِاللهِ شَيْئًا وَلَا يَسْرِقْنَ وَلَا يَزْنِينَ وَلَا يَقْتُلْنَ أَوْلَادَهُنَّ وَلَا يَأْتِينَ بِبُهْتَانٍ يَفْتَرِينَهُ بَيْنَ أَيْدِيهِنَّ وَأَرْجُلِهِنَّ وَلَا يَعْصِينَكَ فِي مَعْرُوفٍ فَبَايِعْهُنَّ وَاسْتَغْفِرْ لَهُنَّ اللهَ إِنَّ اللهَ غَفُورٌ رَحِيمٌ﴾
‘হে নবী, ঈমানদার নারীগণ যখন
তোমার কাছে বাইয়াত গ্রহণরে জন্য আসে এবং এমর্মে প্রতিশ্রুতি দেয় যে, তারা আল্লাহর সাথে কোন কিছুকে শরীক করবে না, চুরি করবে না, যিনা করবে না, নজিদেরে সন্তানদরে হত্যা করবে না। সন্তান সর্ম্পকে কোন অপবাদ তৈরী করে আনবে না। এবং কোন ভাল
কাজে তোমার অবাধ্য হবে না। তাহলে তাদরে থেকে বায়‘আত
গ্রহণ করো এবং তাদরে মাগফিরাতের জন্য দোয়া করো। নিশ্চয়ই
আল্লাহর ক্ষমাশীল ও মহেরেবান’। [সূরা মুমতাহিনা :
১২]।
০৪. বায়’আত সম্পর্কে হাদীসঃ
ক. শ্রবণ ও আনুগত্যের বায়‘আত :
عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عُمَرَ رَضِىَ اللهُ عَنْهُمَا قَالَ كُنَّا إِذَا بَايَعْنَا رَسُوْلَ اللهِ ﷺ عَلَى السَّمْعِ وَالطَّاعَةِ يَقُوْلُ لَنَا فِيْمَا اسْتَطَعْتُمْ
আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর
(রাযি.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা রাসূল (সাঃ)-এর
নিকট বায়’আত গ্রহণ করতাম শ্রবণ ও আনুগত্যের উপর। আর তিনি আমাদেরকে সামর্থ্য অনুযায়ী উক্ত আমল করতে বলতেন। [সহীহ বুখারী ৬৬৬২, ৭২০২, মুওয়াত্তা মালিক ১৮১১]।
খ. বায়‘আতহীন জীবন-যাপনের
ভয়াবতা :
عَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ قَالَ سَمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ ﷺ يَقُوْلُ مَنْ خَرَجَ مِنَ الطَّاعَةِ وَفَارَقَ الْجَمَاعَةَ فَمَاتَ مَاتَ مَيْتَةً جَاهِلِيَّةً
আবু হুরাইরা (রাযি.)
থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন আমি রাসূল (সাঃ) কে বলতে শুনেছি। রাসূল (সাঃ) বলেছেন : যে ব্যক্তি আনুগত্যের গন্ডি থেকে বের হয়ে যায় এবং জামা’য়াত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, অতঃপর মৃত্যুবরণ করে, তার মৃত্যু হয় জাহিলিয়্যাতের মৃত্যু। [সহিহ বুখারী ৭০৫৪, সহীহ
মুসলিম ১৮৪৮]।
০৫. মহাবিশ্বের মহাবিশ্বয়
আল-কুরআনঃ
ক. মহাবিশ্বের
মহাবিশ্বয় আল-কুরআনঃ
﴿وَنَزَّلْنَا عَلَيْكَ الْكِتَابَ تِبْيَانًا لِكُلِّ شَيْءٍ وَهُدًى وَرَحْمَةً وَبُشْرَى لِلْمُسْلِمِينَ﴾
‘আমি আপনার প্রতি
গ্রন্থ নাযিল করেছি যেটি এমন যে তা প্রত্যেক বস্তূর সুস্পষ্ঠ বর্ণনা, হেদায়েত, রহমত এবং মুসলমানদের
জন্যে সুসংবাদ’। [সূরা নাহল : ৮৯]।
খ. রাষ্ট্র পরিচালনায়
আল-কুরআনের সূরা সমূহের সংক্ষিপ্ত শিরোনা সমূহঃ
১. যৌথ অভিযান
পরিচালনার নীতিমালা ৫টি -- ‘সূরা ‘আদিআত’।
২. নেতা ও
এম.পি-মন্ত্রী নির্বাচন ও মন্ত্রী পরিষদ গঠনের নীতিমালা ৪টি -- ‘সূরা শুরা’, শুরা মানেই মন্ত্রী
পরিষদ।
৩. জোট মহা-জোট গঠনের
নীতিমালা ২২টি -- ‘সূরা যমার’-এ। যুমার মানে জোট।
৪. ধর্মীয় ও রাজনৈতিক
সমাবেশ, মহাসমাবেশ কারীদের গুণাবলী এবং প্রশাসনের করনীয় সম্পর্কে
--- ‘সূরা জুম’আ’।
৫. সমাবেশের স্থান
নির্ধারণ ও তার শর্তাবলীর আলোচনা --- ‘সূরা হাশর’।
৬. নারী নেতৃত্ব মানা
এবং নারী নেতৃর সাথে জোট করার নীতিমাল ৯টি -- ‘সূরা মুমতাহীনা’ পরীক্ষিতা নারী।
৭. নির্বাচন, নির্বাচন কমিশন গঠন ও পরিচালনা সম্পর্কে নীতিমালা ২৭টি --- ‘সূরা শু’আরা’।
৮. নির্বাচনে বিজয় ও
পরাজয় বরণকারী উভয় দলের করনীয় ; বিজয় অর্জণকারীদের ৪টি কর্ম আর পরাজয় বরণকারীদের ৬টি করণীয়
মোট ১০টি -- ‘সূরা তাগাবূন’।
৯. যে কোন আলোচনা, গঠনমূলক সমালোচনা, গোল টেবিল বৈঠকের নীতিমালা ৭টি -- ‘সূরা মুজাদালা’।
১০. দেশের সার্বভৌম
রক্ষার্থে নতজানু নীতি বর্জন করতে হবে ‘সূরা জাসিয়া’।
১১. দেশের সার্বভৌম
রক্ষার্থে প্রধান মন্ত্রীর প্রতিনীধি দল গঠনের নীতিমালা ‘সূরা মুরসালাত’।
গ. দারসুল কুরআন বা
তাফসীরকারীদের ৫টি কর্তব্য। যথা :
১. সহীহ বা বিশুদ্ধ
তিলাওয়াত।
২. সরল অনুবাদ।
৩. অবতীর্ণের প্রেক্ষাপট বা শানে নুযূল।
৪. আয়াতের ব্যাখ্যা।
৫. আয়াতের বাস্তব শিক্ষা।
০৬. তথ্যসূত্র :
০১. তাফসীরে
মাজহারী।
০২. আল-কুরআন।
০৩. হাদীষ গ্রন্থসমূহ
০৪. কুরআন-হাদীস সঞ্চয়ন।
০৫. বিষয় ভিত্তিক আয়াত ও হাদীস।
০৬. আল-কুরআনের আলোচ্যসূচী।
No comments:
Post a Comment